Browse » Home » Archives for 2012
বুধবার, ১৩ জুন, ২০১২
হেল্পলাইন এক ক্লিকে একাধিক ফোল্ডার তৈরি
জরুরি প্রয়োজনে অনেক সময় কম্পিউটারে একসঙ্গে অনেক ফোল্ডার তৈরি করতে হয়।
উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা চাইলে এক ক্লিকেই একাধিক ফোল্ডার তৈরি করতে পারেন। এ
জন্য মাউসের বাঁয়ে ক্লিক করে New/Text document অপশনে গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন
এবং নিচের সংকেতটি (কোড) নোটপ্যাডে লিখুন:
MD My Music Audio Videos Photos Image tone
এরপর File/save as থেকে নোটপ্যাডটি PRINCE+REJAUL.bat নামে সেভ করুন।
খেয়াল করুন, Create folder নামে একটি আলাদা ফাইল তৈরি হয়েছে। এই ফাইলে ক্লিক করলেই একসঙ্গে ১০টি ফোল্ডার তৈরি হয়ে যাবে। লক্ষ করুন, নোটপ্যাডের কোডে আপনি যে নামগুলো দিয়েছেন, সে নামেই ফোল্ডার তৈরি হয়েছে। ইচ্ছা করলে আপনি নিজের পছন্দমতো নাম নোটপ্যাডে স্পেস দিয়ে লিখে যত খুশি তত ফোল্ডার বানাতে পারবেন। তবে সংকেতের শুরুতে MD লিখতেই হবে
MD My Music Audio Videos Photos Image tone
এরপর File/save as থেকে নোটপ্যাডটি PRINCE+REJAUL.bat নামে সেভ করুন।
খেয়াল করুন, Create folder নামে একটি আলাদা ফাইল তৈরি হয়েছে। এই ফাইলে ক্লিক করলেই একসঙ্গে ১০টি ফোল্ডার তৈরি হয়ে যাবে। লক্ষ করুন, নোটপ্যাডের কোডে আপনি যে নামগুলো দিয়েছেন, সে নামেই ফোল্ডার তৈরি হয়েছে। ইচ্ছা করলে আপনি নিজের পছন্দমতো নাম নোটপ্যাডে স্পেস দিয়ে লিখে যত খুশি তত ফোল্ডার বানাতে পারবেন। তবে সংকেতের শুরুতে MD লিখতেই হবে
সোমবার, ১১ জুন, ২০১২
প্লেস্টেশনে বিস্ময়কর বই
বিখ্যাত হেরি পটারের জনক এবারে ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা সনির সঙ্গে কাজ করছে। ইথ্রি ২০১২’তে প্রকাশের লক্ষ্যে অবিশ্বাস্য যাদুবিদ্যা সংক্রান্ত বই সদৃশ্য প্রযুক্তিপণ্য (পেরিফেরাল) তৈরি করেছে তারা। বিশেষ বৈশিষ্ট্যের এই স্টোরিবুক পারস্পরিক ক্রিয়ামূলক।
পণ্যটি সম্পর্কে সনি জানান, প্লেস্টেশন থ্রি’র হোম কনসোলে পেরিফেরালটি চরম বিষ্ময়কর, এছাড়া সমৃদ্ধপূর্ণ বাস্তব প্রকৃতির বইয়ের ক্ষেত্রে এটি অসাধারন এক প্লাটফর্ম। বই সদৃশ্য যাদুবিদ্যার পণ্যটির সঙ্গে আরো থাকছে হেরি পটারের কলম। যা যাদুবিদ্যার দন্ডরুপে ব্যবহৃত।
জেকে রাউলিং বলেন প্রযুক্তিপণ্যের জন্য এটাই তার প্রথম প্রকাশ এবং সেই উদ্দেশ্যে তিনি লিখেছে যার নাম দিয়েছে `দ্য বুক অব স্পেলস’।
পণ্যটির প্রয়োগবিধি সম্পর্কে জানানো হয়েছে, প্লেস্টেশনের আই এর মাধ্যমে নিয়ন্ত্রকের নড়াচড়া ও চালনার মাধ্যমে স্টোরিবুকের ট্যানডম বা অন্তর্ভূক্ত ছবিগুলো প্রাণবন্ত হয়ে উঠে। বইটিতে যুক্ত হয়েছে সমৃদ্ধশালী বাস্তবরুপী ছবি। রিডার বা খেলোয়াড় বইয়ের গল্পের অগ্রগতির ভিত্তিতে পারস্পরিক ক্রিয়া করতে পারে।
এই বুক অব স্পেলস খেলোয়াড়রা হগওয়ার্টস স্কুলে উইজার্ড বা যাদুবিদ্যার প্রশিক্ষণ নেয়। শিক্ষা নেওয়ার পর তাদের প্লেস্টেশনের সংযোগকৃত নিয়ন্ত্রক বা যাদুদন্ড ব্যবহার করে উপস্থাপন করতে হয়।
রাউলিং বলেন এটা প্রায় জাদুশক্তিহীন কিন্তু ক্ষমতা সত্যিকারের জাদুবিদ্যার মতই। তিনি আরও বলেন স্পেল আনার ক্ষেত্রে সনির নির্মাতা গোষ্ঠীর সাথে কাজ করে মজা পেয়েছি, বইটিতে তাদের কিছু গল্পও রাখা হয়েছে। এটা অসাধারণ, সুবিধাগুলো অন্যান্য বইয়ের মত নয়। সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী পড়ার অভিজ্ঞতা আসবে।
এরইমধ্যে যাদুবিদ্যার বইটি ব্যাপক আলোচিত হয়েছে। সনি বলছে কল্পিত গল্প এবং শিক্ষামূলক বই যুক্তের পরিকল্পনা ছিল, সে নিয়ে পূর্ব-ই৩ বৈঠক হয়েছে।
উল্লেখ্য, ওয়ান্ডারবুক প্রকাশের দিনক্ষণ নির্ধারণ করা হয়েছে এ বছরের শেষে
তথ্যপ্রযুক্তি অদৃশ্য নিয়ন্ত্রণে ‘ফ্লেম’ ভাইরাস
কমপিউটারে ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত সফটওয়্যারের নাম মেলওয়্যার। সম্প্রতি ‘ফ্লেম’ নামক মেলওয়্যার ভাইরাস বিশ্বব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। ২০১০ সালের জুন মাসে এ ফ্লেম ভাইরাসের সৃষ্টি। কমপিউটার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা ফ্লেমকে ভয়ঙ্কর বলে অভিহিত করেছেন। এ ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে চলছে গবেষণাও।
যুক্তরাষ্ট্রের পিসি নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে দীর্ঘসময় ধরে এটি সক্রিয়। এ মুহূর্তে ফ্লেম ‘অদৃশ্য হওয়ার নির্দেশ’ সম্পর্কে জেনেছে তারা।
অ্যান্টিভাইরাস প্রতিষ্ঠান সিমেন্টেক ব্লগ সূত্র জানিয়েছে, এ মুহূর্তে ফ্লেমের ‘ কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোলিং সার্ভার’ নতুন করে কতগুলো ক্ষতিগ্রস্ত পিসিতে কমান্ড পাঠিয়েছে। এ কমান্ড তৈরির উদ্দেশ্য ক্ষতিগ্রস্ত কমপিউটারে সম্পূর্ণভাবে ফ্লেম ভাইরাস অদৃশ্য করা। আর তাতে কোনো ধরনের প্রমাণের চিহৃ না রাখা।
গত দুবছর ধরে এ ভাইরাস শক্তি সঞ্চয় করছে। এর প্রধান লক্ষ্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশ বিশেষ করে ইরান। যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ফ্লেম ভাইরাস সম্পর্কে পুরো বিশ্বই অবগত। এ ছাড়া ইসরাইলী নিরাপত্তা সার্ভিস, ইরানের বহুল আলোচিত নিউক্লিয়ার ড্রাইভের তথ্যাদি বাগিয়ে নিতে ফ্লেম কাজ করেছে।
বিশ্বের বৃহৎ অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার নির্মাতা ক্যাসপারস্কি জানিয়েছে, এটি স্টাক্সনেটের চেয়ে ২০ গুণ বড়। ইরানি নিউক্লিয়ার প্রোগামের গোয়েন্দা কাজে এটি ব্যবহৃত হচ্ছে।
প্রতিবেদনে প্রকাশ, লেবাননের ওয়েস্ট ব্যাঙ্ক এবং হাঙ্গেরিতে এ ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও অস্ট্রেলিয়া, রাশিয়া, হংকং এবং যুক্তরাজ্যতেও এর উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়েছে।
নিরাপত্তা গবেষকেরা বলছেন, ঘরোয়া পিসিও এর আওতামুক্ত নয়। গবেষকেরা বলছেন, ভ্রমণরত ল্যাপটপও এর নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আছে। এ বিষয়টি সংক্রমণের সঙ্গে যুক্ত কি না তাও খুটিয়ে দেখা হচ্ছে। গবেষকরা ফ্লেমের কার্যপদ্ধতি বিবেচনা করে মনে করছে, বিনিময়যোগ্য এ ভাইরাসের উদ্দেশ্যের ধরণ অনুযায়ী ইন্টারনেট যুগে এটি শক্তিশালী হাতিয়ার।
এর কার্যপদ্ধতি সম্পর্কে বলা হয়, এটি ইন্টারনেটে সম্প্রসারিত হয়। হ্যাকারদের নিয়ন্ত্রণে থাকা সার্ভার থেকে নিত্যনতুন কমান্ড করা হয় আক্রান্ত কমপিউটারগুলোতে। এ সময় ফ্লেম মাস্টার হতে একটি নির্দেশ আসে মেলওয়্যার অদৃশ্যের জন্য। শুধু তাই নয় এটি কোনো ধরনের চিহৃ রাখেনা।
কমপিউটারগুলোতে সেল্ফ-ডেস্ট্রাক্ট কমান্ড পাঠানোয় স্পষ্টভাবে এ ফ্লেম অনাবৃত হয় এবং অনুসন্ধান শুরু করে। আদেশ অনুযায়ী ফাইলের গঠন মুছে ফেলে। এরপর এলোমেলোভাবে অক্ষরের মাধ্যমে ডিস্ক পরিপূর্ণ করে। এতে মূল কোড আবার কাজ শুরু করে। তবে ক্ষতিগ্রস্ত কমপিউটারগুলো কিভাবে সেল্ফ-ডেস্টাক্ট কমান্ড গ্রহণ করে তা জানা যায়নি। এ ছাড়া মুল কেন্দ্রের রহস্য উদ্ঘাটন করতে সক্ষম হবে বলে দৃঢ় বিশ্বাস রাখছে গবেষকরা।
কমপিউটার নেটওয়ার্ক থেকে তথ্য টেনে নিতে ফ্লেম কাজ করে। এটা কিস্ট্রোকস, ক্যাপচার স্ক্রিন ইমেজ আয়ত্ত্বে আনে। আর মাইক্রোফোনের মাধ্যমে কমপিউটারে ইভেসড্রপ বা আড়ি পাতার সুবিধা করে নেয়। এ ছাড়াও এটি ব্লুটুথ সক্ষমতার মেশিনের মাধ্যমে স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট পণ্যেতেও অনায়াশে প্রবেশ করে।
এশিয়াতে নকিয়া ‘৮০৮’
শনিবার, ৯ জুন, ২০১২
Nokia C7 Reset Code, format and hard reset procedures
mportant: To proceed to reset, the battery must be full and the
mobile device connected to the charger. If during the course of reset,
the mobile stop receiving electricity it can ruin the internal flash
memory of the mobile device and stop function.
Nokia C7-00 reset code
There is one more combination number which can be used for the all Symbian phones. The combination of the numbers of the *#7370# and also the *#7780# can be used for the Hard reset option. This is only used for the Symbian phones and not for any of the phones. The code may or may not full proof but it has yielded better results in many of the Symbian phones and should also work for the C7.
Code to reset the Nokia C7-00
1.- Basic Reset or Soft Reset for nokia C7-00
This option restores the .ini files from the ROM.
Does not erase data (photos, videos, documents) or applications from
a third party. Key Code *# 7780 # (click this combination of keys on the
keyboard in the mobile)
2.- Total Reset or Hard Reset for nokia C7-00
This option restores the original operating system from the ROM.
Formats the C: partition and deletes all data including the memory
card. Key Code *#7370# (click this combination of keys on the keyboard
in the mobile)
How to reset nokia C7-00
The following procedure should be carried out for hard reset of the Nokia C7 phones:
1. Simultaneously hold the home button, camera button and the volume button.
2. After that with the same buttons you got to click the power on button until the phone vibrates.
3. After the procedure is complete release the power on button while still holding the three buttons simultaneously and you got to wait till you hear the nokia sound.
This will hard reset your mobile phone and you got to wait till all the processes are carried out and it will take some time.
However hard resetting can cause you the lose of all the important data that you have in your phone. If you have got a virus related issue then you can try the various virus console that are available in the computers and also try the nokia system's virus console where you get to learn the different virus that can affect the Symbian phone.
If the above steps are not working for your phone then you can contact the Nokia care system support team which will provide you help with all the software related issues. You have an another option that you can contact the retailer regarding the issue and he will surely give you a better view as to how the hard reset can be done on your phone. The hard reset option takes some time so you have to wait until all the set processes are over as it deletes all the files that are present in it and also depends on phone as to how much efficiently it will work.
mobile device connected to the charger. If during the course of reset,
the mobile stop receiving electricity it can ruin the internal flash
memory of the mobile device and stop function.
Nokia C7-00 reset code
There is one more combination number which can be used for the all Symbian phones. The combination of the numbers of the *#7370# and also the *#7780# can be used for the Hard reset option. This is only used for the Symbian phones and not for any of the phones. The code may or may not full proof but it has yielded better results in many of the Symbian phones and should also work for the C7.
Code to reset the Nokia C7-00
1.- Basic Reset or Soft Reset for nokia C7-00
This option restores the .ini files from the ROM.
Does not erase data (photos, videos, documents) or applications from
a third party. Key Code *# 7780 # (click this combination of keys on the
keyboard in the mobile)
2.- Total Reset or Hard Reset for nokia C7-00
This option restores the original operating system from the ROM.
Formats the C: partition and deletes all data including the memory
card. Key Code *#7370# (click this combination of keys on the keyboard
in the mobile)
How to reset nokia C7-00
The following procedure should be carried out for hard reset of the Nokia C7 phones:
1. Simultaneously hold the home button, camera button and the volume button.
2. After that with the same buttons you got to click the power on button until the phone vibrates.
3. After the procedure is complete release the power on button while still holding the three buttons simultaneously and you got to wait till you hear the nokia sound.
This will hard reset your mobile phone and you got to wait till all the processes are carried out and it will take some time.
However hard resetting can cause you the lose of all the important data that you have in your phone. If you have got a virus related issue then you can try the various virus console that are available in the computers and also try the nokia system's virus console where you get to learn the different virus that can affect the Symbian phone.
If the above steps are not working for your phone then you can contact the Nokia care system support team which will provide you help with all the software related issues. You have an another option that you can contact the retailer regarding the issue and he will surely give you a better view as to how the hard reset can be done on your phone. The hard reset option takes some time so you have to wait until all the set processes are over as it deletes all the files that are present in it and also depends on phone as to how much efficiently it will work.
Nokia E63 MIC Problem Repair Solution Guide
This is the Nokia E63 solution for Not Working MIC or mouthpiece
microphone problem. This solution shows some hints on how to fix the
problem.
The Nokia E63 used a five pin digital mic knopfler, unlike the oldest designed which is only analog.
To fix the e63 mic problem, you may locate the mic's circuit and proceed some simple steps like the following below.
Repair hints on Nokia E63 MIC problem:
1. Try to flash the device to any available flash firmware version.
2. Try to replace the DIGI MIC module.
3. Check the Mic's supply voltage line paths.
4. Check/replace the capacitor and the resistor.
5. Rework the AVILMA IC.http://hallotips.blogspot.com
The Nokia E63 used a five pin digital mic knopfler, unlike the oldest designed which is only analog.
To fix the e63 mic problem, you may locate the mic's circuit and proceed some simple steps like the following below.
http://hallotips.blogspot.com |
1. Try to flash the device to any available flash firmware version.
2. Try to replace the DIGI MIC module.
3. Check the Mic's supply voltage line paths.
4. Check/replace the capacitor and the resistor.
5. Rework the AVILMA IC.http://hallotips.blogspot.com
How to Hard Reset Samsung Galaxy Y S5360 reformat to factory default settings
he Samsung Galaxy Y S5360 to it's original factory default
settings. This process is useful if you experience some lag, frozen,
hang or unresponsive issues. This is not advisable on some part, for it
will wipe and delete all data stored from your Samsung Galaxy Y, so just
ensure to make a back-up copy of all of the important files you had on
your device.
The
most often method when the device hangs or just it frozen, is to remove
the battery out after a couple of seconds and then putting it back
again. To reset your device just dial this code *2767*3855#, this will reset your phone automatically once rebooted.
But sometimes the code may not always useful specially when your Samsung Galaxy Y is frozen and become unresponsive or in other sever hang problem like it just hangs on welcome screen logo. To fix it, just then again remove the battery out, then put it back again. Don't power it ON yet, just press and hold the Volume Up, Center button and Power button at the same time. A menu will then appear that let choose with an option. Just use the volume button to toggle and select the wipe data/factory reset, that will then reset your Galaxy Y to it's factory default settings.
But sometimes the code may not always useful specially when your Samsung Galaxy Y is frozen and become unresponsive or in other sever hang problem like it just hangs on welcome screen logo. To fix it, just then again remove the battery out, then put it back again. Don't power it ON yet, just press and hold the Volume Up, Center button and Power button at the same time. A menu will then appear that let choose with an option. Just use the volume button to toggle and select the wipe data/factory reset, that will then reset your Galaxy Y to it's factory default settings.
Nokia 5130 No Network and Dropping Signal Problem Solution
Nokia 5130 No Network and Dropping Signal Problem Solution
This solution covers and may possibly help fix the Nokia 5130 with No network or dropping Signal problem. The solution below shows the RF circuit of the Nokia 5130 Xpressmusic device that where we can establish a check up procedures.
Note before doing any hardware troubleshooting, you may first try to restore the device firmware on any latest firmware available. If the software calibration did not fix the problem you may then proceed to hardware troubleshooting.
Nokia 5130 No network Signal Solution
To fix a dropping signal like it shows a signal when freshly powering up the phone then after a few seconds the signal lost. In this problem you may replace the PA IC. Check first the supply voltage of that said IC before replacing it.
For a total No network signal shown on the device, check all the supply voltages across on its corresponding RF chips. If all the voltage readings were all okay, replace both PA and the RF chip alternately.
বৃহস্পতিবার, ৭ জুন, ২০১২
রবিবার, ৩ জুন, ২০১২
1200-1202-1208 mic jumper
Nokia 1200 has a similar board
with Nokia 1208, here mobile repair provide the microphone problem
picture solution for them. The first step to repair mic problem is to
check the microphone first by using the Ohm meter, after you pass this
step, you can check the path by using the schematic diagram guide. Here,
we also provide the jumper guide for Nokia 1200 mic problem, we have two pictures. Download the picture for your references.
1200.1202. kypad solution,problem
Keypads work on Nokia 1200 and Nokia 1208 is set by a driver, the keypad problem on that phone usually caused by damaged driver. To repair it, we have to replace the driver, but usually the part is quite hard to find in the market. For the alternative ways, we can take the spare parts from the broken board. Another ways is to do the jumper technique, you can do it by following the picture below. If you are not expert in the field of hardware, We don't recommend you to do this
মঙ্গলবার, ৮ মে, ২০১২
বুধবার, ১১ এপ্রিল, ২০১২
সোমবার, ২৬ মার্চ, ২০১২
শুক্রবার, ৯ মার্চ, ২০১২
জীবনের অঙ্ক ও কোকাকোলার গাড়ি
“মানুষের জীবন অঙ্কনির্ভর। জীবনের অঙ্ক ভুল হওয়া মানেই কর্মক্ষেত্রে বিপর্যটা ঘটা। যার জীবনের অঙ্ক যতো নির্ভুল তার জীবন ততো স্বচ্ছো ও নির্মল।” হাটখোলার মোড় থেকে প্রকাশিত দৈনিকটির একটি বিজ্ঞাপনের ভাষ্য থেকে ওপরের অংশটুকু নেয়া। বিজ্ঞাপনের শিরোনাম ‘জীবনের অঙ্ক’। পাঠকরা ইতিমধ্যেই টের পেয়েছেন, এটি একজন জ্যোতিষ বাবাজির বিজ্ঞাপন। তিনি অভয় দিয়ে জানাচ্ছেন, যাদের জীবনের অঙ্ক মিলছে না- তাদের জীবনের অঙ্ক মিলিয়ে দেবেন। মহৎ প্রচেষ্টা নিঃসন্দেহে। যুগে যুগে এসব ধর্মাবতাররা মানুষের জীবনের অঙ্ক মিলিয়ে দেবার জন্য কতোই না কষ্ট করেছেন। পরিশ্রম করে, বুদ্ধি খাটিয়ে, নানা রকম ফন্দি-ফিকির বের করেছেন, যাতে করে বোকা, অসহায়, অদৃষ্টবাদী মানুষের জীবনের অঙ্ক মিলিয়ে দেওয়া যায়। বিনিময়ে তারা কিইবা পান- সমাজে যথেষ্ট সম্মান পান না, আমার মতো দু’পাতা বিজ্ঞান পড়া লোকেরা তাদের নিয়ে ইয়ারকি-ফাজলামো করে। শুধু তাই নয়, ইনকাম ট্যাক্সের লোকজনও মাঝে-মধ্যে জ্বালাতন করে। ভাবখানা- না জানি কতো টাকা তারা কামিয়ে নিচ্ছেন। কেউ যদি কলাটা মূলোটা দেয়- তা নেওয়া কি দোষের। পাঠক, আপনিই বিচার করুন।
যাকগে, অঙ্কবিদের কথা থাক। বরং জীবনের অংকের উৎপত্তিটা খোঁজা যাক। প্রাচীন গ্রীসের এক গণিতবিদ পিথাগোরাস। (ভদ্রলোকের নাম বহুল পরিচিত। স্কুল জীবনে তার নামে পরিচিত একটি জ্যামিতিক উপপাদ্য বিশ্লেষণে অক্ষম হয়ে মাস্টার মশাইয়ের চড়-থাপ্পড় খাওয়ার ইতিহাস সহজে ভুলে যাবার নয়)। পিথাগোরাস শুধু গণিতবিদ ছিলেন না, তিনি একজন দার্শনিকও ছিলেন। বলা হয় দার্শনিক, মানে ফিলজফার, শব্দটি তিনিই প্রথম ব্যবহার করেন। এই পিথাগোরাস মনে করতেন জগতের সবকিছুর মূলে রয়েছে সংখ্যা। পিথাগোরাস ও তার শিষ্যদের (পিথাগোরিয়ান নামে পরিচিত) চেষ্টায় এই সংখ্যা তত্ত্বের (?) বিকাশ। তারা মানুষদেরও সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করতেন। এই সংখ্যা মেলানোর ব্যাপার থেকেই আধুনিক প্রতারণা তত্ত্ব নিউমারোলজি’র উদ্ভব ও বিকাশ। নিউমারোলজিতে বলা হয়Ñ প্রাণীদের মতো সংখ্যারও চরিত্র আছে! (সর্বনাশ!) যেমন- জোড় সংখ্যার মানেই অশুভ। জোড় সংখ্যারা হলো স্ত্রী। উল্টোদিকে বেজোড় সংখ্যা পুরুষ, তারা শুভ সূচক। (বোঝা যায়, পিথাগোরিয়ানরাও নারীবিদ্বেষী ছিলেন)। এছাড়া ১ থেকে ৮-এই সংখ্যাগুলোর আলাদা স্বভাব। ১-কর্মঠ ও ইতিবাচক, ২-আলসে আর ভিতু, ৩-ভাগ্যবান, ৪-বাস্তবজ্ঞানসম্পন্ন, ৫-অভিযানপ্রিয়, ৬-গৃহী, ৭-সন্ন্যাসী, ৮-সংসারী ইত্যাদি। অবশ্য এসব নিয়ে আবার কিছু মতভেদও আছে।
প্রত্যেক মানুষের জন্ম তারিখ বা তার নামের বর্ণগুলোর যোগফল তার ব্যক্তিত্ব ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনেক কথা বলতে পারে বলে নিউমারোলজিতে বলা হয়, (চাপাবাজি আর কি!)। এক্ষেত্রে ৯ থেকে বড় সংখ্যার অঙ্কগুলো পাশাপাশি যোগ করে নিতে হবে। যেমন- ২৩৮ হবে ২+৩+৮ ১৩ = ১+৩ =৪।
এভাবে জন্মদিনের তারিখ প্রত্যেকের শুভ সংখ্যা। সপ্তাহের কোনদিন ছিল জন্মদিন সেই সংখ্যাও নাকি শুভ। শুভ সংখ্যার সঙ্গে নামের সংখ্যায় মিল করার জন্য অনেকে নামের বানানও পরিবর্তন করে ফেলে! এই ধরনের প্রচেষ্টার ফলে অনেক সময় আবদুল হয় আবদেল, কমলা হয় ক্যামেলিয়া কিংবা সলিমুদ্দি হয় সেলিম-দীন ইত্যাদি।
নিউমারোলজি একটি প্রমাণিত চাপা শাস্ত্র হওয়ার পরেও মানুষের অজ্ঞতা ও অলৌকিকত্বে বিশ্বাসকে পুঁজি করে একদল ‘অঙ্কবিদ’ তাদের সম্পদ গড়ে তুলছে। জ্ঞানবিজ্ঞানের ভালো রকমের প্রসার না হলে এসব জোচ্চারদের হাত থেকে সমাজের নি®কৃতি নেই। মুশকিল হচ্ছে, এ সবের বিরুদ্ধে লড়ার মতো লোকবলের বড়োই অভাব।
একটি বহুজাতিক কোম্পানি তাদের কোমল পানীয় পানের সঙ্গে গাড়ি, টাকা, ফুটবল পুরস্কার দিচ্ছে। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত খবরগুলো থেকে দেখা যায়, গাড়ি পাবার আশায় কোমল পানীয়ের প্রতি মানুষের আকর্ষণ াত্যাধিক বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশের বিখ্যাত পীর/জ্যোতিষদের কেই কি আমাকে বলতে পারবেন, কোন পাথর ব্যবহার করলে আমি অবশিষ্ট দু’খানা গাড়ির একটির মালিক হতে পারবো?
প্রতারণার কোয়ান্টাম মেথড
কয়েক মাস আগে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি মিলনায়তনের একটি অনুষ্ঠানের খবর আমরা জানতে পারি পরদিন প্রকাশিত দেশের একটি শীর্ষস্থানীয় দৈনিকের পরিবেশিত সংবাদ থেকে। এর শিরোনাম ছিল ‘আচ্ছন্ন তন্দ্রায় নাকডাকা প্রশান্তি’। খবরের অংশ বিশেষ- ‘ভার্সিটির ছাত্র, শিক্ষক সরকারী অফিসার ও উৎসুক তরুনেরা মহাজাতকের প্রশান্তিকরণ ক্যাসেটের সুরময় অনুনাদে দুই দুইবার আচ্ছন্ন তন্দ্রায় নাকও ডাকিতে শুরু করেন। ... জাতীয় অধ্যাপক প্রফেসর নুরুল ইসলাম এটিকে কেবল উৎকণ্ঠা নয়, ৪০ ভাগ শারীরিক জরামুক্তির সংগ্রাম হিসেবেও মূল্য দিয়াছেন। উক্ত সভার প্রধান বক্তা শহীদ আল বোখারী (মহাজাতক) যেসব জ্ঞানগর্ভ উপদেশ খয়রাত করেন তার মূল কথা হলো- একমাত্র আহাম্মকের ভবিষ্যৎ ভাগ্য দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।’ ঐ দিনের ঐ দৈনিকেরই প্রথম পাতায় একটি বিজ্ঞাপন ছাপা হয়েছে। বিজ্ঞাপনটির অংশবিশেষ- ‘নিজেই নিজের ভাগ্য নিয়ন্তা হোন। মাত্র ২৮ ঘণ্টায় ব্যর্থতা থেকে সাফল্যের পথে যাত্রা শুরু করুন। মন নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে এখন বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষ নিজের ভাগ্যকে পরিবর্তন করছে। বরেণ্য ভবিষৎদ্রষ্টা ও যোগ-গুরু মহাজাতক এখন শেখাচ্ছেন মন নিয়ন্ত্রণের সর্বাধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি কোয়ান্টাম মেথড...।’
বিজ্ঞাপনের ভাষ্য অনুযায়ী এর মাধ্যমে ছোট বড় নারী-পুরুষকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা অর্জন থেকে শুরু করে অর্থ-বিত্ত, ব্যবসা, পদোন্নতি, খ্যাতি ইত্যাদি সবই পাওয়া যাবে। কোর্সটি হবে ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে। বিজ্ঞাপনে অবশ্য কোর্স ফি উল্লেখ করা হয়নি। তাহলে জানা যেত, আহাম্মকদের ঘাড়ে মহাজাতক কত টাকার কাঁঠাল ভেঙ্গে খাচ্ছেন। মন নিয়ন্ত্রণের ‘বৈজ্ঞানিক’ পদ্ধতি বলে আসলে কিছু নেই। তদুপরি- সেটা ‘কোয়ান্টাম’ হবার কোনো কারণও নেই। পদার্থবিজ্ঞানের যে শাখাটি কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যা বা কোয়ান্টাম মেকানিক্স নামে পরিচিত, তার সঙ্গে এই কোর্সের কোন সম্পর্ক নেই। আছে প্রতারণার সম্পর্ক। কোয়ান্টাম বিজ্ঞান সম্পর্কে জনসাধারণের অজ্ঞতা এবং উক্ত শব্দটির আলাদা একটি ব্যঞ্জনা ব্যবহার করে প্রতারণা করার পুরোনো কৌশল।
চটকদার বুলি আউড়ে মানুষকে প্রতারণা করার এই কৌশল নতুন নয়। মানুষের অজ্ঞতাকে পুঁজি করে যেসব প্রতারক তাদের প্রাসাদ তৈরি করছে, এগুলো তাদের নিত্যদিনকার ব্যাপার। আমাদের মতো দেশে, যেখানে অজ্ঞতা ও কুসংস্কারের বেড়া অনেক বড়; ভক্তি ও শক্তির যেখানে রাজকীয় যোগাযোগ, সেখানে হরহামেশা এসব ঘটনা ঘটবে এ আর নতুন কি! প্রতারকদের এসব অনুষ্ঠানে সমাজের জ্ঞানী গুণীরাও থাকবেন, এ তো আমরা হর-হামেশা দেখছিও।
মানুষকে ঠকানোর জন্য আজতক যেসব পদ্ধতি মানুষ উদ্ভাবন করেছে, সম্ভবত জ্যোতিষশাস্ত্র তার শীর্ষ স্থানটি দখলে রাখতে পারে। সেই অনেককাল আগে থেকে জ্যোতিষচর্চার নামে, ভাগ্য গণনার নামে মানুষকে প্রতারিত করে আসছে একদল সুযোগসন্ধানী মানুষ। হাল আমলে এই ধরনের ব্যবসায় নতুন মাত্রা যোগ করার জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠেছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার। বিশ শতকের শেষ দশকে বিজ্ঞানের বিজয় রথ পূর্ণ বেগে ছুটে চলেছে। এ সময় তাই যে কোনো বিষয়ে বিজ্ঞানের কোন ব্যাপার জুড়ে দিতে পারলে তা হয় আরো জোরালো।
মানুষের চাঁদে যাওয়ার বিষয়টি যে সত্য নয়, বরং তা করো কারো ধর্মীয় বিশ্বাসের বারোটা বাজানোর জন্য বিধর্মীদের ষড়যন্ত্র-এমন ধারা ধ্যান-ধারণায় বিশ্বাসী লোকের সংখ্যাও কম নয় এদেশে। যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্ঘটনাকে কোন বিশেষ ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে নিজেদের ফায়দা হাসিলের চেষ্টায় রত অনেক লোক। এচক্রটি বেশ শক্তিশালী। চানখারপুলের এলেম দ্বারা তদবির করে যে লোক, উট জবেহ করে জন্ম উৎসব পালনকারী কিংবা রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত মন্ত্রী যে কিনা আধ্যাত্মিক পাউডারের বিজ্ঞাপনে মডেল হয়, তারা সকলেই এক সূত্রে গ্রথিত। এদের সবারই উদ্দেশ্য এক, জনগণকে সত্যের স্বরূপ জানা থেকে বিরত রাখা।
বিজ্ঞানের চলতি উন্নয়নের সঙ্গে নিজেদের প্রতারণা ব্যবসাকে আত্মীকরণের জন্য বিভিন্ন অপকৌশল ব্যবহৃত হয়ে আসছে অনেক দিন ধরে। আলোচ্য কোয়ান্টাম মেথড-এর একটি উদাহরণ মাত্র। নিয়মিত যারা হাটখোলার মোড়ের বিজ্ঞাপন নির্ভর দৈনিকটি পড়েন, তারা নিশ্চয়ই এই জাতীয় আরো প্রচারণা লক্ষ্য করে থাকবেন। এ মুহূর্তে আমার আর একটি বিজ্ঞাপনের কথা মনে পড়ছে, যার ভাষ্য ছিল অনেকটা এরূপ ‘বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী আইনষ্টাইন বলেছেন, পদার্থ ও শক্তি এক। কাজেই, আপনার শরীর আসলে শক্তিই, অর্থাৎ কিনা আলো। বিভিন্ন ধরনের পাথরের রয়েছে আলোকে প্রতিফলিত, প্রতিসরিত করার ক্ষমতা। কাজেই পাথর আলোর মাধ্যমে আপনার শরীরকে প্রভাবিত করে কারণ আপনি নিজে আলোচ। অতএব সঠিক পাথর ব্যবহার করে নিজের ভাগ্য গড়ে তুলুন।’ বাক্য বিন্যাস হুবহু এমত না হলেও বক্তব্য ছিলো এমনই। সাধারণভাবে, বিজ্ঞান না জানা এবং অল্প বিজ্ঞান জানা ব্যক্তিদের জন্য এটি বেশ কনভিনসিং। বিজ্ঞাপনটির বৈশিষ্ট্যগুলো লক্ষ্যণীয়। ব্যবহৃত হয়েছে এমন একজন বিজ্ঞানীর নাম, যার পরিচিতি খুব ব্যাপক। এখানে বিজ্ঞানের একটি তথ্য (শক্তি ও পদার্থ আসলে এক) পর্যন্ত ঠিক আছে। কিন্তু এ থেকে যে সিদ্ধান্ত টানা হচ্ছে (আপনার শরীর আলো দ্বারা গঠিত) তা মোটেই সত্য নয়। এভাবে সত্য থেকে মিথ্যায় উপনীত হবার যে টেকনিক উক্ত প্রতারক উদ্ভাবন করেছে তার কোন তুলনা হয় না। শক্তি ও পদার্থের অভিন্নতার তথ্যটিকে কাজে লাগিয়ে প্রতারক তার কাঙ্খিত ভবিষ্যৎ গড়ে তুলছেন।
হয়তো কিছু দিনের মধ্যে কম্পিউটারে ভাগ্য গণনাও শুরু হয়ে যাবে এদেশে। ‘ফরচুন টেলার’ নামে এই ধরনের সফটওয়্যার এখন রয়েছেও। এতে প্রথমে কোন ব্যক্তির জন্ম তারিখ (সঠিক দিন-ক্ষণ) ইনপুট হিসেবে দেয়া হয়, এর পর সফটওয়্যার উক্ত ব্যক্তির ভবিষ্যৎ জীবন সম্পর্কে তথ্য দিতে থাকে- এর মধ্যে থাকে ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক অবস্থা, অর্থকরী, সঠিক পেশা ইত্যাদি। সঠিক দিনক্ষণ দিতে না পারলেও আপত্তি নেই। ব্যক্তির কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বাড়তি ইনপুট হিসাবে দেয়া হয়। এরপর বের হয়ে আসে ভবিষ্যতের পঞ্জিকা।
এই ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করে অজ্ঞ ও মূখ্য লোককে প্রতারিত করাটা সহজ। এমনকি চমকে দেয়া যায় অনেক শিক্ষিত লোককেও অথচ একটু ভাবলেই বোঝা যায়, কম্পিউটার প্রোগ্রাম কোনো ব্যক্তির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কিছু বলতে পারে না। এ ধরনের সফটওয়্যার সম্পর্কে প্রিয় পাঠকদের যদি কোনো সংশয় থাকে, তাহলে ইনপুট হিসেবে কোন মৃত ব্যক্তির জন্মক্ষণ দিয়ে দেখতে পারেন। ‘ফরচুন টেলার’ উক্ত ব্যক্তির চমৎকার ‘ভবিষ্যৎ’ বর্ণনা করতে থাকবে।
বিজ্ঞানের ক্রমবর্ধমান উন্নতি ও জ্ঞানকে নিজেদের সংকীর্ণ পরিমন্ডলে ব্যবহার করার আর একটি প্রবণতার উল্লেখ সম্ভবতঃ অপ্রাসঙ্গিক হবে না। দ্বিতীয় এ দলটি, প্রথম ও সাধারণ প্রতারক দলের চেয়ে ভিন্নতর, উদ্দেশ্যে ও কাজের ধারায়। সাধারণ প্রতারকদের মূল লক্ষ্য হল, নিজেদের আর্থিক ও বৈষয়িক উন্নতি। আর এই দলটির পরোক্ষ উদ্দেশ্য অর্থ ও ক্ষমতা লোভ হলেও বাহ্যতঃ এরা নিজেদেরকে অন্যভাবে উপস্থাপন করে। তাদের ভাব হল, মানব জাতিকে উন্নতির পথ দেখানোর কাজে তারা নিয়োজিত।
এদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কতিপয় জ্ঞানপাপী। নিজের আওতা বহির্ভূত ক্ষেত্রে জ্ঞান ফলানোতে আগ্রহী এসব জ্ঞানপাপীরা প্রবলভাবে দেশকে অন্ধকার ও মধ্যযুগে ফিরিয়ে নিতে চায়। সাধারণভাবে, জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিজ্ঞান চেতনার ব্যাপক প্রসারই কেবল এসব প্রগতি বিরোধিতার উপযুক্ত জবাব হতে পারে। কিন্তু কে তা করবে?
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)